ফিচার পোস্ট
-
-
চাকমা নারীদের বেইন বোনার জিনিসপত্র
-
চাকমাদের তৈরি বিভিন্ন বেতের তৈজসপত্র।
চাকমাদের তৈরি বিভিন্ন বেতের তৈজসপত্র। -
চাক্মাদের পুরনো কিছু অলংকার
সমাজ,সংস্কৃতি যেহেতু পরিবর্তনশীল সুতরাং আমাদের সংস্কৃতিগুলোও পরিবর্তন হবে স্বাভাবিক। কিন্তু আমাদের একটি স্বভাব আমরা যে কোন কিছু অতি তাড়াতাড়ি ভুলে যাওয়ার চেষ্টা করি। এটা সত্য যে আধুনিক যুগের “স্টাইলিশ সংস্কৃতি” আমাদের পুরনো সংস্কৃতিগুলো হারানোর মুল ভুমিকা পালন করছে। যেমন ধরুন যদি আমাকে “আলসোড়া” সম্বন্ধে প্রশ্ন করা হয় সম্ভাব্য উত্তর আসতে পারে…”এখনও নাম শোনা হয়নি… -
চাক্মাদের ঐতিহ্যবাহী বিঝু উৎসব।
বিঝু কি প্রত্যক সমাজেরই নিজস্ব আলাদা-আলাদা সংস্কৃতি, কৃষ্টি ও বৈচিত্র্য ও বিভিন্ন প্রথা প্রচলিত । ঠিক তেমনি পার্বত্য চট্টগ্রাম চাক্মাদের ঐতিহ্যবাহী উৎসব হলো বিঝু। তিন গোষ্ঠির ভাষার শব্দ মিলে বৈসাবি বলা হয়। ত্রিপুরা ভাষায়- “বৈসু”, মারমা ভাষায়- “সাংগ্রাহ্”, চাক্মা ভাষায়-“বিঝু”, অহমিহাদের ভাষায় “বিহু’ এবং তনচংগ্যা ভাষায় বলা হয় “বিষু।” চৈত্র মাসের শেষ দুইদিন আর অপর দিকে… -
চাকমাদের পুজা-পার্বন, বিজয় বিনাসন চাক্মা
যুগ যুগ ধরে চাকমারা বৌদ্ধধর্মাবলম্বী হলেও পুজায় বলিদান করে আসছে। অনেকেই পুজায় প্রানী হত্যার বিষয়টি কুসংস্কার মনে করলেও কিছু কিছু পুজায় এখনো বলিদাল দেয়া হয়। বিশেষ করে বলতে হয় ভুত পুজা,থানমানা পুজা,চুঙুলাঙ পুজা,জুম মারা পুজা ইত্যাদি। এসব পুজাগুলোতে বলিদান দেয়া না হলে পুজা সমাধা হয়না বলে মনে করা হয়। তবে বর্তমানে শ্রদ্ধেয় বনভন্তের ধর্মীয় নীতি… -
‘হারিয়ে যাচ্ছে সপ্তদশ শতাব্দীর চাকমা রাজার রাজধানী
রাঙ্গুনিয়ার রাজা নগর একটি প্রসিদ্ধ নাম। চট্টগ্রাম শহর থেকে প্রায় ২৫ কিলোমিটার দূরে চাকমা রাজাদের সাবেক রাজধানী রাজা নগরের স্থাপত্য কীর্তসমূহ কালের সাক্ষী হয়ে নীরবে ক্ষয়ে যাচ্ছে ধীরগতিতে। -
চাকমাদের নিত্যব্যবহার্য গৃহাস্থলির তৈজসপত্র, পর্ব-২
ছবিঃ ওগোয় ১। ওগোয়ঃ- ওগোয় সাধাণত গাছের গোড়া দিয়ে তৈরি করা হয়। চামাক পাতা চুর্ণ করা এবং একধরণের গুড়ের সাথে মিশ্রণ তৈরি করার কাজে চাক্মা এবং অন্যান্য আদিবাসীরা ওগোয় ব্যবহার করে। তামাক পাতা ও গুরের সাথে মিশ্রণ হলে তাকে চাক্মা ভাষায় বলা হয় “ধুন্য”। ছবিঃ দাবা ২। দাবাঃ- বাদা বাঁশ দিয়ে তৈরি করা হয়। চাক্মাদের… -
চাক্মাদের নিত্যব্যবহার্য গৃহাস্থলির তৈজসপত্র। পর্ব-১
মেঝাং: মেঝাংক চাক্মাদের একটি অত্যাবশীয়ক গৃহাস্থলি সামগ্রী। এটির বিভিন্ন তথ্য সমূহ দেয়া হলো: মেঝাং তৈরির উপকরণ: ১. যে কোন ধরণের বাঁশ। ২. বাঁশের বেত। ৩ কাঠের অথবা বাঁশের ৪-৮ টি দন্ড/কাঠি। কারা তৈরি করতে পারে: ১. যে কোন ধরনের মানুষ (পুরুষ/মহিলা) যারা বেত নিয়ে কাজ করে। কি কাজে ব্যবহার করা হয়: ১. হাঁস/মুরগীর ছোট ছোট… -
চাক্মাদের ব্যবহৃত বিভিন্ন ধরণের বেতের ঝুড়ি নিয়ে সংক্ষিপ্ত আলোচনা।
ফেসবুকের Research Our Culture, Tradition and Script গ্রুপ থেকে নেয়া কিছু সংস্কৃতি মূলক লেখাঃ- লেখাগুলো ফেসবুক গ্রুপে চাক্মা ভাষায় লেখা ছিল । সবার বোঝার সুবিধার্থে বাংলায় অনুবাদ করে দেয়া হলোঃ- চাক্মাদের সমাজের গৃহস্থলিতে বিভিন্ন কাজে বিভিন্ন ধরনের বাঁশের বেতের ঝুরি ব্যবহার করে। নিচে কিছু ঝুরির নাম দেওয়া হলো। ১। হাল্লোং- হাল্লোং বাড়ির বিভিন্ন…
সর্বশেষ পোস্ট
”দুজ হেনেই উজ বুজানা”।। দীপক চাক্মা
ন বুঝিনেই লাঙ গুচ্চং হিয়োং ইক্কো দুজ রেদে দিনে ঘুম ন অনেই বুজচে এবার উজ। এদক গুরি মানা গুজচোন ন মানিলুং হারোর হদা লাঙর মাত্তল ধরিনেই মর হারাপ উয়ে মাদা। নুদি নুদি হোদা হদে পিয়োং তারে লাগল মিদে মিদে আজি…
”হান্যে রামর জুম গরানা” । দীপক চাক্মা
তাগল লনেই হান্যে রাম এ জার বেড়া গেল, মনে মনে এক্কান তে বুলি জাগা তোগেল । ঘুরতে ঘুরতে তে এক্কান বুলি জাগা সোত পেল, এক্কেনা গুরি হাবিনেই তে জাগানরে পাং গরি এল। গম বার চেনেই তে জুম হাবা ধরিল, সপ্তামুলে…
”মজুঙে উজেবং” ।। দীপক চাক্মা
মোন মুরো চিলো চাদারা দাব দুদুক তারেং হামা যেত্তমান এযোক বাধা সিয়ানি আমি পার ওনেই মুজুঙে উজেবং। আগাজর দেবাহালা চিরহিত্তে আন্দার গুরুং গুরুং দেবা পেরাক আগাজর জিমিলানি সিয়ানি আমি ন দরে মজুঙে উজেবং। পদত থেলে চুচ্চেং হাদা চুবি থেলে বন্দুকবোলা…
”হোচপেনেই মানুষ ঠগানা”। দীপক চাক্মা
উয়ুরে উয়ুরে হংগে মুই তরে বজমান হোচপাং, ইন্দি মুই মনে মনে আরও ইক্কো লাঙ তোগাং। তত্তুন বেজ উপযুক্ত হমলে যে মুই পেম, সেক্কেনে মুই তারে পেলে তরে ফেলে যেম। হানিবে না আজিবে সেক্কে ন’দেম মুই তরে, যেদক হোচপেদে সাদ যে…
”তুই আগস স্ববনত”। দীপক চাক্মা
ফাগুন মাস এইজচে পুতপুত্তে জুনো পহরান জ্বলের, ও পরাণি ইজচে দ তরে ভারী ইদোত উদের। এইজচে দ তুই নেই আগস বানা স্ববনত একদিন তুই এলে ম জীবনত। একদিন তুই হদে মরে আগাজর জুনান রিনি চানা, জনম জনম বাজি থেব দি…
রাঙা হালা স্ববণ। দীপক চাক্মা
গেল্লে রেদোত স্ববণে দিখকোং বড়গাঙান হুমি যিয়ে, পানিত তলে বুইয়ানি দেঘা যার, হোন দিন পানিত তলে ন থেব আর, ইত্তে হুদুম ফিরি এত্তন, নিজ জাগা তোগে লদন, ভেই বোনে দেগা অদন, হুজিয়ে চোগোর পানি ফেলাদন, চিরহিত্তে পেক ডগত্তন, মানেউনে হুজিয়ে…
কলি যুগর হোচপানা। দীপক চাক্মা
মানজেত্তুন নাম্বার লনেই কল দিনেই হোদা হনা, মিদে মিদে গব দিনেই ফ্রেন্ডশিপ অনা। রেত তিয়ে হোদা হনেই এস এম এস লেগানা, এদিক্কেন গরি দু’জনর অয় কলিযুগর হোচপানা। বই-কলম হিনিম হনেই মা-বাবত্তুন টেঙা লনা, সেই টেঙালোই জু’অয় লাঙ লাঙনিরে গিফ্ট হিনি…
সুখে থেকো প্রিয়া। দীপক চাক্মা
তুমি আছো মনের ক্যানভাসে আকিঁ মনের রং তুলি দিয়ে, ভাবি সারাক্ষণ অতীত স্মৃতি শুধু তোমাকে নিয়ে। কি ছিলে আমায় তুমি বদলে গিয়েছো সবি, তোমাকে হারিয়ে আজ হয়েছি ব্যর্থ কবি। কখনোবা গায়ক হয়ে গাই দুঃখের গান, শিল্পি হয়ে আকিঁ তোমায় তবুও…