হে প্রগতিশীল তোমাকে বলছি,তোমার কি মনে পড়ে সেই দিনের সৃতি আমি তোমাকে অনুরোধ করেছিলাম নিজের মাতৃভাষায় কথা বলতে আর তুমি আমায় বলেছিলে নিজের মাতৃভাষায় কথা বলতে হবে এমন কোন নিয়ম নেই । আমি তোমাকে মাতৃভাষায় কিছু কথা বলেছিলাম,তুমি বলেছিলে এ ভাষা তোমার কাছে র্দুবোধ্য তুমি অন্য ভাষায় অধিক সাবলীল । তবু তুমি অনুধাবন করতে পারনি এই মাতৃভাষার প্রয়োজনীয়তা ।
কেউ একজন প্রশ্নকরেছিলো আমরা নিজের ভাষায় কথা বলি কিন্তু নিজের বর্ণমালাগুলো লিখতে পারিনা কেন ? তুমি গর্ভের সাথে বলেছিলে আমরা আধুনিক তাই । তবে তোমাকে বলছি তুমি কি লজ্জা চিনতে ভুলে গেছ ? নাকি নিজের অর্পুনতাকে অস্বীকার করতে চাইছ ?
তবে সত্যি বলতে কি,চারপাশে তাকালে নিজেকে বুড়ো বলে মনে হয় কারণ বুড়ো মানুষ গুলোইতো একটু রহ্মণশীল হয় । এ কথা কেন বললাম জান ? কারণ তুমি হ্মিপ্ত হয়ে বলেছিলে এই সব সেকেলে চিন্তাধারা,অশিহ্মিত মুর্খ রাই ঐ সব সংস্কার নিয়ে থাকে ।
তাই তোমাকে বলছি যে শিহ্মা গ্রহন করে তুমি মাতৃভাষার প্রয়োজনীয়তা বুঝতে অহ্মম সে শিহ্মা নিপাত যাক,প্রয়োজন নেই সেই শিহ্মার ! মাতৃভাষায় কথা বলা আর ঐতিহ্যর সংরহ্মন করা যদি অপ্রয়োজনীয় হত তাহলে সারা পৃথীবিতে ভাষা গবেষণা আর ঐতিহ্য সংরহ্মনের জন্য এত প্রতিষ্টান গড়ে উঠট না,কেউ লহ্ম লহ্ম টাকা বিনিয়োগ করত না । জাতিসংঘ কখনো 21 february কে আর্ন্তজাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে ঘোষণা দিত না আর পৃথীবিতে ভাষা বলে কিছু থাকত না । কারন প্রতিটি ভাষা কারো না কারো মাতৃভাষা ।
তুমি বলেছিলে তোমার মাতৃভাষা যুগোপযুগী নয়,তাই তোমাকে বলছি দোষটা কার ? অশিহ্মিত,মূর্খ দের না তোমার মত আধুনিক প্রগতিশীল দাবীদার দের ? অশিহ্মিত,মূর্খ রা তো নিজের মাতৃভাষায় কথা বলে ভাষাকে সচল রাখে,কিন্তু তুমি শিহ্মিত হয়েও তোমার দায়িত্বকে অস্বীকার কর কেন ? তোমার নিজ ভাষা আর ঐতিহ্যর প্রতি তোমার কি কোনো দায়বদ্ধতা নেই ??তোমার কি লজ্জা করে না,নিজ দায়ীত্ব থেকে পালিয়ে অন্যর কাছ থেকে ধারকরা কথায় কথা বলতে ?? ধিক্কার জানায় তোমার মত প্রগতিশীল,আধুনিক,শিহ্মিতদের কারন শুধু তোমরাই র্নিলজ্জের মত বলতে পার আমি নিজ ভাষায় সর্ম্পুন মনের ভাব প্রকাশ করতে পারি না ।।।